তার কাছ থেকে চিপস কিনতে যেয়ে পরিচয়।... কথা বার্তা শুনে মনে হল, হকারিতে তিনি অভ্যস্ত নয়। একটু খেয়াল করে দেখলাম, গাছের ছায়ায় কিংবা অন্ধকার অন্ধকার জায়গায় দাঁড়িয়ে চিপস বিক্রি করছেন। কিছুটা কৌতুহল নিয়ে ভেতরে কথা জানতে চাইলাম।
প্রথমে বলতে লজ্জা পাচ্ছিলেন কিন্তু আমার জোরাজুরিতে শেষ পর্যন্ত বললেন, " একটি কওমি মাদ্রাসায় চাকরি করেন, যা বেতন পান তাতে নিজের কোনরকম চলত, কিন্তু হঠাৎ তার মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাতে যা দুএকটি টাকাছিল তাও তার চিকিৎসা করাতে শেষ। এখন প্রত্যেক মাসে মায়ের ওষুধ কিনতে ৪/৫ হাজার টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতেই এই রাস্তায় নামা তার। সারাদিন মাদ্রাসায় থাকেন সন্ধ্যার পর হকারি করেন। এত কষ্টের পরও ছুটির দিনেও বিশ্রাম নেন না, সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত একটি কারখানায় কাজ করেন"।
আর ওই যে অন্ধকারে দাঁড়িয়ে বেচা বিক্রি। সে সম্পর্কে বলতে যেয়ে বেশ দীর্ঘ একটা নিশ্বাস নিয়ে বললেন " পরিচিত কেউ দেখে যদি চিনে ফেলে, সেই লজ্জায় কিছুটা আড়ালে থাকি।"
সবকিছু পিছু ফেলে শুধু মায়ের জন্য রাস্তায় নামা এই মানুষটির নাম মোহাম্মদ ইমরান।
প্রথমে বলতে লজ্জা পাচ্ছিলেন কিন্তু আমার জোরাজুরিতে শেষ পর্যন্ত বললেন, " একটি কওমি মাদ্রাসায় চাকরি করেন, যা বেতন পান তাতে নিজের কোনরকম চলত, কিন্তু হঠাৎ তার মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাতে যা দুএকটি টাকাছিল তাও তার চিকিৎসা করাতে শেষ। এখন প্রত্যেক মাসে মায়ের ওষুধ কিনতে ৪/৫ হাজার টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতেই এই রাস্তায় নামা তার। সারাদিন মাদ্রাসায় থাকেন সন্ধ্যার পর হকারি করেন। এত কষ্টের পরও ছুটির দিনেও বিশ্রাম নেন না, সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত একটি কারখানায় কাজ করেন"।
আর ওই যে অন্ধকারে দাঁড়িয়ে বেচা বিক্রি। সে সম্পর্কে বলতে যেয়ে বেশ দীর্ঘ একটা নিশ্বাস নিয়ে বললেন " পরিচিত কেউ দেখে যদি চিনে ফেলে, সেই লজ্জায় কিছুটা আড়ালে থাকি।"
সবকিছু পিছু ফেলে শুধু মায়ের জন্য রাস্তায় নামা এই মানুষটির নাম মোহাম্মদ ইমরান।
ছবি তুলতে তার ইতস্ততবোধের কারণে কিছুটা ব্লার করা হয়েছে। হাতিরঝিলে হাটাহাটির একপর্যায়ে
Reviewed by poland Trending now Trends
on
2:54 AM
Rating:

No comments:
Post a Comment