কিন্তু ৪০ আসতেই ওকে একটা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হয় !
ওই সময় তার শরীরের তিনটি প্রধান অঙ্গ দুর্বল হয়ে পড়ে !!!
১. থাবা ( পায়ের নখ) লম্বা ও নরম হয়ে যায়।।। শিকার করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে।।।
২. ঠোঁট টা সামনের দিকে মুড়ে যায়।।। ফলে খাবার খুটে বা ছিড়ে খাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।।।
৩. ডানা ভারী হয়ে যায়।। এবং বুকের কাছে আটকে যাওয়ার দরুন উড়ান সীমিত হয়ে যায়।।।
ফলস্বরুপ শিকার খোজা,ধরা ও খাওয়া তিনটেই ধীরে ধীরে মুশকিল হয়ে পড়ে।।। ওর কাছে তিনটে পথ খোলা থাকে।
.
১. আত্নহত্যা
২. শকুনের মত মৃতদেহ খাওয়া
৩. নিজকে পুনরস্থাপিত করা।
.
ও একটা উচু পাহাড়ে আশ্রয় নেয়।।। সেখানে বাসা বাঁধে।। আর শুরু করে নতূন প্রচেষ্টা।
সে প্রথমে তার ঠোঁট টা পাথরে মেরে মেরে ভেঙে ফেলে। এর থেকে যন্ত্রণা আর হয় না।।। একইরকম ভাবে নখ গুলো ভেঙে ফেলে আর অপেক্ষা করে নতূন নখ ও ঠোঁট গজানোর।।।
নখ ও ঠোঁট গজালে ও ওর ডানার সমস্ত পালক গুলো ছিড়ে ফেলে।। কষ্ট সহ্য করে অপেক্ষা করতে থাকে নতূন পালকের।। ১৫০ দিনের যন্ত্রণা ও প্রতীক্ষার পর সে সব নতূন করে পায়।। পায় আবার সেই লম্বা উড়ান আর ক্ষিপ্রতা।।
এরপর সে আরো ৩০ বছর জীবিত থাকে আগের মত শক্তি ও গরিমা নিয়ে।।
ইচ্ছা,সক্রিয়তা ও কল্পনা... আমাদের দুর্বল হয়ে পড়ে ৪০ আসতেই।।। অর্ধজীবনেই আমাদের উৎসাহ, আকাঙ্খা,শক্তি কমে যায়।
আমাদেরও আলস্য উৎপন্নকারী মানসিকতা ত্যাগ করে,অতীতের ভারাক্রান্ত মন কে সরিয়ে ও জীবনের বিবশতা কে কাটিয়ে ফেলতে হবে বাজের ঠোঁট,ডানা আর থাবার মত।।।
১৫০ দিন না হলেও ১মাসও যদি আমরা চেষ্টা করি তাহলে আবার আমরা পাবো নতূন উদ্যম, অভিজ্ঞতা ও অন্তহীন শক্তি।।।
নিজেকে কখনোই হারাতে দেবেন না আর হার ও মানবেন না!!!!
Copy Past.
ওই সময় তার শরীরের তিনটি প্রধান অঙ্গ দুর্বল হয়ে পড়ে !!!
১. থাবা ( পায়ের নখ) লম্বা ও নরম হয়ে যায়।।। শিকার করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে।।।
২. ঠোঁট টা সামনের দিকে মুড়ে যায়।।। ফলে খাবার খুটে বা ছিড়ে খাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।।।
৩. ডানা ভারী হয়ে যায়।। এবং বুকের কাছে আটকে যাওয়ার দরুন উড়ান সীমিত হয়ে যায়।।।
ফলস্বরুপ শিকার খোজা,ধরা ও খাওয়া তিনটেই ধীরে ধীরে মুশকিল হয়ে পড়ে।।। ওর কাছে তিনটে পথ খোলা থাকে।
.
১. আত্নহত্যা
২. শকুনের মত মৃতদেহ খাওয়া
৩. নিজকে পুনরস্থাপিত করা।
.
ও একটা উচু পাহাড়ে আশ্রয় নেয়।।। সেখানে বাসা বাঁধে।। আর শুরু করে নতূন প্রচেষ্টা।
সে প্রথমে তার ঠোঁট টা পাথরে মেরে মেরে ভেঙে ফেলে। এর থেকে যন্ত্রণা আর হয় না।।। একইরকম ভাবে নখ গুলো ভেঙে ফেলে আর অপেক্ষা করে নতূন নখ ও ঠোঁট গজানোর।।।
নখ ও ঠোঁট গজালে ও ওর ডানার সমস্ত পালক গুলো ছিড়ে ফেলে।। কষ্ট সহ্য করে অপেক্ষা করতে থাকে নতূন পালকের।। ১৫০ দিনের যন্ত্রণা ও প্রতীক্ষার পর সে সব নতূন করে পায়।। পায় আবার সেই লম্বা উড়ান আর ক্ষিপ্রতা।।
এরপর সে আরো ৩০ বছর জীবিত থাকে আগের মত শক্তি ও গরিমা নিয়ে।।
ইচ্ছা,সক্রিয়তা ও কল্পনা... আমাদের দুর্বল হয়ে পড়ে ৪০ আসতেই।।। অর্ধজীবনেই আমাদের উৎসাহ, আকাঙ্খা,শক্তি কমে যায়।
আমাদেরও আলস্য উৎপন্নকারী মানসিকতা ত্যাগ করে,অতীতের ভারাক্রান্ত মন কে সরিয়ে ও জীবনের বিবশতা কে কাটিয়ে ফেলতে হবে বাজের ঠোঁট,ডানা আর থাবার মত।।।
১৫০ দিন না হলেও ১মাসও যদি আমরা চেষ্টা করি তাহলে আবার আমরা পাবো নতূন উদ্যম, অভিজ্ঞতা ও অন্তহীন শক্তি।।।
নিজেকে কখনোই হারাতে দেবেন না আর হার ও মানবেন না!!!!
Copy Past.
বাজ পাখী কখনই বৃদ্দ হয়না **বাজ পাখী প্রায় ৭০ বছর জীবিত থাকে !
Reviewed by poland Trending now Trends
on
12:36 PM
Rating:
Reviewed by poland Trending now Trends
on
12:36 PM
Rating:

No comments:
Post a Comment